রবীন্দ্রনাথ যদি পরীক্ষার হলে বসে শেষের কবিতা লিখতেন.........
শেষের কবিতায় যেভাবে ছিলঃ বন্যা, তুমি আশ্চর্য নরম সুরে আশ্চর্য কঠিন কথা বলতে পার।পরীক্ষার হলেঃ স্যার আশ্চর্য সহজ ভাবে আশ্চর্য কঠিন প্রশ্ন করতে পারেন।
শেষের কবিতায় যেভাবে ছিলঃ তুমি আজকের দিনের ঔদার্্যের মধ্যে কালকের দিনের আশঙ্কা কেন তুলছ
পরীক্ষার হলেঃ স্যার আপনি ফাইনালের প্রশ্নে মিড টার্ম এর প্রশ্ন কেন তুলে দিলেন
শেষের কবিতায় যেভাবে ছিলঃ তুমি আমার কাছে কী যে চাও আর আমি কতটুকুই বা তোমায় দিতে পারি ভেবে পাই নে
পরীক্ষার হলেঃ স্যার আপনি প্রশ্নে কী যে চান আর আমি কতটুকুই বা খাতায় লিখতে পারি ভেবে পাই নে।
শেষের কবিতায় যেভাবে ছিলঃ কিছু না ভেবেই তুমি দিতে পার এটাই তো তোমার দানের দান
পরীক্ষার হলেঃ কিছু না ভেবেই যদি তুমি ভাল লিখতে পার তবেই তো তুমি ভাল ছাত্র/ছাত্রী......(স্যার বললেন)
শেষের কবিতায় যেভাবে ছিলঃ মিনতি করে বলছি আমাকে বিয়ে করতে চেও না
পরীক্ষার হলেঃ মিনতি করে বলছি আমাকে ফেল করাবেন না।
শেষের কবিতায় যেভাবে ছিলঃ মিতা তোমার রুচি তোমার বুদ্ধি আমার অনেক উপরে
পরীক্ষার হলেঃ স্যার আপনার জ্ঞান আপনার মেধা আমার অনেক উপরে।
শেষের কবিতায় যেভাবে ছিলঃ তাতে হয়তো দেখাশোনা হয় চেনাশোনা হয় না
পরীক্ষার হলেঃ বই এর সাথে আমার দেখাশোনা হয় চেনাশোনা হয় না।
শেষের কবিতায় যেভাবে ছিলঃ সুখবর আছে, মাসিমার মত পেয়েছি
পরীক্ষার হলেঃ সুখবর আছে, প্রশ্ন কমন পড়েছে।
Comments
Post a Comment